আনোয়ার হোসেন মামুন, দোহা, কাতার প্রতিনিধি: বাংলাদেশের গ্রামীণ জনপদের মাছ ধরার অন্যতম উপকরণ কেউ বলে চাঁই, কেই বলে আনতা, কেউ বলে খাঁচা, আর কাতারি ভাষায় বলা হয় গুরগুর, কাতারে একটি কোম্পানিতে সন্দ্বীপ ও নোয়াখালীর ৪০ জন বাংলাদেশি মাছ ধরার চাঁই বানিয়ে
এক একজনের মাসিক আয় ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা, এতে দেশে পরিবারের কাছে টাকা
পাঠিয়ে খুশি প্রবাসী শ্রমিকরা ।
এক একজনের মাসিক আয় ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা, এতে দেশে পরিবারের কাছে টাকা
পাঠিয়ে খুশি প্রবাসী শ্রমিকরা ।
কাতার সাগর থেকে মাছ ধরার একমাত্র মাধ্যম বলা যায় কাতারি ভাষায় বলা হয় গুরগুর আর বাংলাদেশি ভাষায় খাঁচা বা চাঁই, শুরুতে শ্রমিকরা খাঁচা বানিয়ে ২২ হাজার টাকা বেতন পেলেও বর্তমানে ফোরম্যান পরিবর্তন হওয়া ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা বেতন পান বলে জানালেন শ্রমিকরা।
কোম্পানির বাংলাদেশি ফোরম্যান আলমগীর হোসেন বলেন, কোম্পানিতে অন্যদেশের ফোরম্যান থাকা কালিন শ্রমিকদের সঠিক সময় বেতন দেওয়া হতনা, এখন শ্রমিকদের প্রতিমাসের বেতন কাতারি মালিকের কাছ থেকে মাসের ১ তারিখ থেকে ৫ তারিখ বিতরে নিয়ে দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ দূতাবাসের তথ্য অনুযায়ী, কাতার বর্তমানে বাংলাদেশের দ্বিতীয় শীর্ষ শ্রমবাজার নির্মাণ শ্রমিক, গৃহকর্মী, রেঁস্তোরা, মৎস্যজীবী, ইমামতি, ব্যবসা নিয়ে কাতারে ৪ লাখ ৫০ হাজার বাংলাদেশি কর্মরত আছেন।