কবির আল মাহমুদ, মাদ্রিদ, স্পেন : স্পেনের পর্যটন নগরী বার্সেলোনায় যথাযথ মর্যাদায় আনন্দ উৎসব ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যার মধ্য দিয়ে বার্সেলোনা মহিলা সমিতি বাংলাদেশের ৪৯তম বিজয় দিবস উদযাপন করেছে।
রবিবার (১৫ই ডিসেম্বর ২০১৯) স্থানীয় সময় বিকেলে বার্সেলোনার একটি হলরুমে মহিলা সমিতি বার্সেলোনার উদ্যোগে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মহিলা সমিতি বার্সেলোনার সভাপতি মেহেতা হকের সভাপতিত্বে বিজয় দিবস অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বার্সেলোনায় নিযুক্ত বাংলাদেশ দূতাবাসের অনারারী কনস্যুলার রামন পেদ্রো।

মহিলা সমিতির সদস্য মুন্নি ও রিতার প্রাণবন্ত সঞ্চালনায় সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা অনুষ্ঠান শুরু হয় সমবেত কন্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে। অনুষ্ঠানে আগত বার্সেলোনার বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতীক সংগঠনের অতিথিদের পরিচয় করিয়ে দেন সংগঠনের সভাপতি মেহতা হক।
এসময় অতিথিরা তাদের বক্তব্যে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের সকল শহীদ এবং মহান স্বাধীনতার জন্য যারা জীবন বাজী রেখেছিলেন তাদেরকে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে বলেন, প্রকৃত স্বাধীনতা আমরা এখনো পাইনি, পারিনি পরাধীনতার শিখল থেকে সম্পূর্ণ মুক্তি পেতে। তাই সকলকে বুকে দেশপ্রেম ধারন করে গনতন্ত্র চর্চা করতে পারলেই আমাদের বিজয় পুর্নাঙ্গতা পাবে।
পরে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গান ও নৃত্য পরিবেশন করেন বিউটি শীল,মন্জু, তন্ময় শীল, রাজু গাজী, দিবা গাজী, নাসিফ, খেয়া, ঈরিসা, আনুসকাসহ বার্সেলোনার স্থানীয় সঙ্গীত, নৃত্য ও শিশু শিল্পীরা অংশগ্রহণ করেন।
কবিতা অবৃত্তি, রবিন্দ্র সঙ্গীত,ফ্যাশন শো,নৃত্য পরিবেশন সহ দেশীয় বিভিন্ন গান পরিবেশন করেন বার্সেলোনার স্থানীয় শিল্পিরা। এসময় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বার্সেলোনার নারী সংগঠন বন্ধু সুলভ মহিলা সমিতির নেতৃবৃন্দ সহ স্থানীয় বিভিন্ন সামাজিক,রাজনৈতিক সংগঠন সহ স্পেন বাংলা প্রেসক্লাবের সাংবাদিক নেতৃবৃন্দরা।

গান ও নৃত্য পরিবেশন করেন বিউটি শীল, মন্জু, তন্ময় শীল, রাজু গাজী, দিবা গাজী, নাসিফ, খেয়া, ঈরিসা, আনুসকাসহ বার্সেলোনার স্থানীয় সঙ্গীত, নৃত্য ও শিশু শিল্পীরা অংশগ্রহণ করেন।
কবিতা অবৃত্তি, রবিন্দ্র সঙ্গীত, ফ্যাশন শো, নৃত্য পরিবেশনসহ দেশীয় বিভিন্ন গান পরিবেশন করেন বার্সেলোনার স্থানীয় শিল্পিরা। এসময় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বার্সেলোনার নারী সংগঠন বন্ধু সুলভ মহিলা সমিতির নেতৃবৃন্দ সহ স্থানীয় বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক সংগঠন সহ স্পেন বাংলা প্রেসক্লাবের সাংবাদিক নেতৃবৃন্দরা।