প্রবাস মেলা ডেস্ক: বৃটেনে বসবাসরত ৬ লাখ বাংলাদেশীর মধ্যে সর্বোচ্চ ভলান্টিয়ার তথা স্বেচ্ছাসেবক হিসাবে স্বীকৃতি পেলেন বিশিষ্ট সমাজসেবী, কমিউনিটি নেতা ও সাংবাদিক কে এম আবু তাহের চৌধুরী।
বিশিষ্ট লেখক ও গবেষক ড. মোহাম্মদ আবুল লেইস রচিত একাডেমিক গবেষণামূলক ‘১০১ জন বৃটিশ বাংলাদেশীর ভলান্টারী কাজের স্বীকৃ্তি ‘মূলক গ্রন্থে’ এ স্থান দেওয়া হয়।
জানা যায়, দীর্ঘ তিন বছর ১৪৯ জন গবেষণা সহকারীর মাধ্যমে একাডেমিক গবেষণা চালিয়ে বৃটেনে বাংলাদেশী কমিউনিটির প্রায় ৬ লাখ লোকের মধ্যে ১০১ জনকে ভলান্টারী কাজের স্বীকৃতি দিয়ে ইংরেজী ভাষায় একটি বই প্রকাশ করেন ড. মোহাম্মদ আবুল লেইস। তিনি পাই চার্টের মাধ্যমে ও সমাজকর্মের বিভিন্ন দিক উল্লেখ করে বইটি রচনা করেন। বইটি প্রকাশ করে আমাজান প্রকাশনী সংস্থা।
১২ নভেম্বর ২০২৩ উক্ত গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচনী অনুষ্ঠান হয় লন্ডন এন্টারপ্রাইজ একাডেমীতে। এই অনুষ্ঠানের সারা বৃটেন থেকে খ্যাতনামা স্বেচ্ছাসেবীগণ, কমিউনিটি নেতৃবন্দ, সাংবাদিক ও সুধীবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
এই অনুষ্ঠানে কে এম আবু তাহের চৌধুরীকে সর্বশ্রেষ্ঠ স্বেচ্ছাসেবী হিসাবে আলাদা ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।
এখানে উল্লেখ্য যে- কে এম আবু তাহের চৌধুরী মৌলভীবাজার উপজেলার ইটা সিংকাপনের প্রখ্যাত আলেম ও পীর হাফেজ মাওলানা আব্দুল কাদের চৌধুরী সিংকাপনীর (রঃ) কনিষ্ঠ পুত্র।
ইতিপূর্বে তিনি সমাজসেবার স্বীকৃতি স্বরূপ সারা বৃটেনের কালো সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে বেস্ট কমিউনিটি লিডারশীপ এ্যাওয়ার্ড, টাওয়ার হ্যামলেটস থেকে সিভিক এ্যাওয়ার্ড, চ্যানেল এস এ্যাওয়ার্ড, বৃটিশ বাংলাদেশী হুজ হু এ্যাওয়ার্ড, সিলেট রত্ন এ্যাওয়ার্ড, স্টার ইন দি কমিউনিটি এ্যাওয়ার্ড সহ বিভিন্ন এ্যাওয়ার্ড লাভ করেন। তিনি রানীর গার্ডেন পার্টি, তৎকালীন প্রিন্স চার্লসের চার্লস কর্তৃক সেন্ট জেমস প্যালেসে ও বৃটিশ প্রধানমন্ত্রীর বাস ভবনে আমন্ত্রিত অতিথি হিসাবে যোগদান করেন।