প্রবাস মেলা ডেস্ক: পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন কম্বোডিয়ান প্রধানমন্ত্রী হুন সেন। আগামী তিন সপ্তাহের মধ্যে তিনি পদ থেকে সরে দাঁড়াবেন ও তার বড় ছেলের হাতে দায়িত্ব তুলে দেবেন। এ সপ্তাহে দেশটিতে নির্বাচনে জয়লাভ করে হুন সেনের দল। তবে এ নির্বাচনকে বিতর্কিত বলে আখ্যা দিয়েছে পশ্চিমা দেশগুলো। এমনকি এর জেরে কিছু ব্যক্তির ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা ও বিদেশি কিছু সহায়তা স্থগিতের ঘোষণা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। এরমধ্যেই বুধবার (২৬ জুলাই) প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন হুন সেন। ৩৮ বছর ধরে টানা কম্বোডিয়ার নেতৃত্ব দিয়েছেন হুন সেন। তবে সবশেষ নির্বাচনের আগে তিনি বলেছিলেন, “পরবর্তী নির্বাচনের পাঁচ বছর কম্বোডিয়াকে নেতৃত্ব দেবেন তার ছেলে হুন মানেট।” ৪৫ বছর বয়সী হুন মানেট বর্তমানে কম্বোডিয়ার সেনাবাহিনীর প্রধানের দায়িত্ব পালন করছেন।
এক টেলিভিশন ভাষণে এশিয়ার সবচেয়ে দীর্ঘ মেয়াদী নেতা হুন সেন বলেন, “তিনি রাজা নরোদম সিহামনিকে এরই মধ্যে তার সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন। রাজা তাকে সম্মতি দিয়েছেন।” ৭০ বছর বয়সী এই নেতা বলেন, “জনগণকে বোঝার জন্য বলছি, আমি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আর দায়িত্ব পালন করব না।” এ সপ্তাহে দেশটিতে নির্বাচনে দলীয় নিবন্ধনে ত্রুটির অজুহাত দেখিয়ে প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক দল ক্যান্ডললাইট পার্টিকে অযোগ্য ঘোষণা করা হয়। এ কারণে হুন সেনের দল ১২৫ আসনের নিম্ন কক্ষের মধ্যে ১২০টিতেই জয়লাভ করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। হুন সেন বলেছন, “ভোটের ফলাফল প্রকাশের পর নিজের ছেলেকে তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা দেবেন।” তিনি আরও বলেন, “নতুন সরকারের মন্ত্রীরা হবেন নতুন প্রজন্মের। সরকার ২২ আগস্ট দায়িত্ব নেবে।” প্রধানমন্ত্রীর পদ ছাড়লেও কার্যত তিনিই কম্বোডিয়ার ক্ষমতা পরিচালনায় ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত থাকবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এদিকে কম্বোডিয়ার নির্বাচন নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে পশ্চিমা দেশগুলো।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার সোমবার এক বিবৃতিতে বলেছেন, “এই পদক্ষেপ কম্বোডিয়ার জনগণকে তাদের দেশের ভবিষ্যত নির্ধারণে অংশ নিতে বাধা দিয়েছে।” তিনি বলেন, “ওয়াশিংটন গণতন্ত্রকে ক্ষুণ্ন করার জন্য এবং কিছু সহায়তা কার্যক্রম বন্ধ করার জন্য কিছু ব্যক্তির ওপর ভিসা বিধিনিষেধ আরোপের প্রস্তুতি নিচ্ছে।” ইউরোপীয় ইউনিয়ন বলেছে, “ক্যান্ডেললাইট পার্টিকে বাদ দেওয়ায় তারা মর্মাহত। নির্বাচনকে ঘিরে আটকদের মুক্তির দাবি জানিয়েছে তারা।” পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন কম্বোডিয়ান প্রধানমন্ত্রী হুন সেন। আগামী তিন সপ্তাহের মধ্যে তিনি পদ থেকে সরে দাঁড়াবেন ও তার বড় ছেলের হাতে দায়িত্ব তুলে দেবেন। বুধবার (২৬ জুলাই) তিনি এ ঘোষণা দেন। এ সপ্তাহে দেশটিতে নির্বাচনে জয়লাভ করে হুন সেনের দল। তবে এ নির্বাচনকে বিতর্কিত বলে আখ্যা দিয়েছে পশ্চিমা দেশগুলো।
গত ২৪ জুলাই কম্বোডিয়ার ওপর বেশ কিছু নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করা বিবৃতিতে বলা হয়, যারা গণতন্ত্রের মর্যাদা ক্ষুণ্ন করেছে, তাদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের পদক্ষেপ নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। নির্দিষ্ট কিছু বিদেশি সহায়তাও স্থগিত করেছে দেশটি। ৩৮ বছর ধরে টানা কম্বোডিয়ার নেতৃত্ব দিয়েছেন হুন সেন। তবে সবশেষ নির্বাচনের আগে তিনি বলেছিলেন, “পরবর্তী নির্বাচনের পাঁচ বছর কম্বোডিয়াকে নেতৃত্ব দেবেন তার ছেলে হুন মানেট।” ৪৫ বছর বয়সী হুন মানেট বর্তমানে কম্বোডিয়ার সেনাবাহিনীর প্রধানের দায়িত্ব পালন করছেন। এক টেলিভিশন ভাষণে এশিয়ার সবচেয়ে দীর্ঘ মেয়াদী নেতা হুন সেন বলেন, “তিনি রাজা নরোদম সিহামনিকে এরই মধ্যে তার সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন। রাজা তাকে সম্মতি দিয়েছেন।”
৭০ বছর বয়সী এই নেতা বলেন, “জনগণকে বোঝার জন্য বলছি, আমি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আর দায়িত্ব পালন করব না।” এ সপ্তাহে দেশটিতে নির্বাচনে দলীয় নিবন্ধনে ত্রুটির অজুহাত দেখিয়ে প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক দল ক্যান্ডললাইট পার্টিকে অযোগ্য ঘোষণা করা হয়। এ কারণে হুন সেনের দল ১২৫ আসনের নিম্ন কক্ষের মধ্যে ১২০টিতেই জয়লাভ করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
হুন সেন বলেছন, “ভোটের ফলাফল প্রকাশের পর নিজের ছেলেকে তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা দেবেন।” তিনি আরও বলেন, “নতুন সরকারের মন্ত্রীরা হবেন নতুন প্রজন্মের। সরকার ২২ আগস্ট দায়িত্ব নেবে।” প্রধানমন্ত্রীর পদ ছাড়লেও কার্যত তিনিই কম্বোডিয়ার ক্ষমতা পরিচালনায় ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত থাকবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এদিকে কম্বোডিয়ার নির্বাচন নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে পশ্চিমা দেশগুলো। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার সোমবার এক বিবৃতিতে বলেছেন, “এই পদক্ষেপ কম্বোডিয়ার জনগণকে তাদের দেশের ভবিষ্যত নির্ধারণে অংশ নিতে বাধা দিয়েছে।”
তিনি বলেন, “ওয়াশিংটন গণতন্ত্রকে ক্ষুণ্ন করার জন্য ও কিছু সহায়তা কার্যক্রম বন্ধ করার জন্য কিছু ব্যক্তির ওপর ভিসা বিধিনিষেধ আরোপের প্রস্তুতি নিচ্ছে।” ইউরোপীয় ইউনিয়ন বলেছে, “ক্যান্ডেললাইট পার্টিকে বাদ দেওয়ায় তারা মর্মাহত। নির্বাচনকে ঘিরে আটকদের মুক্তির দাবি জানিয়েছে তারা।”