প্রবাস মেলা ডেস্ক: সরকারিসহ বিভিন্ন উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ করেছে আইএমএফ। তথ্যসূত্রের মধ্যে রয়েছে—ফ্রেজার ইনস্টিটিউট, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা, আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়ন, জাতিসংঘ, জাতিসংঘের বাণিজ্য ও উন্নয়ন সংস্থা আঙ্কটাড, ইউনিভার্সাল পোস্টাল ইউনিয়ন, বিশ্বব্যাংক, ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম।
এআইয়ের প্রস্তুতির সূচকে শূন্য দশমিক ৮০ মান নিয়ে শীর্ষে রয়েছে সিঙ্গাপুর। আর সূচকে নিম্ন আয়ের দেশের তালিকায় থাকা বাংলাদেশের এআই প্রস্তুতির মান শূন্য দশমিক ৩৮।
সূচকের বিভিন্ন ভিত্তির মধ্যে ডিজিটাল অবকাঠামোয় বাংলাদেশের মান শূন্য দশমিক শূন্য ৯। মানবপুঁজি ও শ্রমবাজার নীতিতে শূন্য দশমিক শূন্য ৯। উদ্ভাবন ও অর্থনৈতিক একীকরণে শূন্য দশমিক ১১। নিয়ন্ত্রণ ও নীতিতে শূন্য দশমিক ১০।
এআই হচ্ছে বিজ্ঞানের এমন একটি ক্ষেত্র, যেখানে প্রযুক্তি তথ্য বিশ্লেষণ করে যুক্তি দিতে পারে, শিখতে পারে। পাশাপাশি তারা এমনভাবে কাজ করতে পারে, যার জন্য সাধারণত মানুষের বুদ্ধিমত্তার প্রয়োজন হয়।
আইএমএফ ব্লগে সূচকটি নিয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, এআই উৎপাদনশীলতা, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও আয় বাড়াতে পারে। একই সঙ্গে তা লাখ লাখ চাকরি নিয়ে নিতে পারে। বাড়াতে পারে বৈষম্য।